The Ultimate Path of Bangla Technology

বদলে ফেলুন পুরান এক্সপি-র BOOT স্ক্রীন-কে উইন্ডোজ ৮-এর BOOT স্ক্রীন-এ উইন্ডোজ এক্সপি-কে উইন্ডোজ ৮-এ ট্রান্সফর্ম করবেন টিউন-টি পড়তে এখানে ক্লিক করুন। আপনারা হইত উইন্ডোজ এক্সপি-র সেই পুরান BOOT স্ক্রীন দেখতে দেখতে হাপিয়ে উঠেসেন আজ আমি আপনাদের মাত্র ৪টি ধাপে পুরান এক্সপি-র BOOT স্ক্রীন-কে উইন্ডোজ ৮-এর BOOT স্ক্রীন-এ কিভাবে বানাবেন তা শিখাব ১ম-এ এইখান থেকে ফাইল ডাউনলোড করুন। ফাইল টি ওপেন করুন এবং নিম্নের ধাপ গুলা অনুসরন করুন। ১ম ধাপ ২য় ধাপ ৩য় ধাপ ৪র্থ ধাপ ব্যাস কাজ শেষ এখন উইন্ডোজ রিস্টার্ট দিন এবং দেখুন আপনার বুট স্ক্রীন বদলে গেছে

  Matrix effect in command prompt note pad এ “@echo off color 02 :start echo %random% %random% %random% %random% %random% %random% %random% %random% %random% %random% goto start” এই কোড টা copy-paste করুন এবং somthing.bat  নামে সেভ করুন  দেখুন মজা………….

      আজ আপনাদের সাথে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার শেয়ার করছি। সফটওয়্যারটির নাম Speed Connect Internet Accelerator। আপনার কি মনে হয় আপনার নেট কানেকশান স্লো। তাহলে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করুন। সফটওয়্যারটি বিভিন্ন পুরষ্কার প্রাপ্ত। তাই এটির উপর আপনি নিঃস্বন্দেহে ভরসা করতে পারবেন। সফটওয়্যারটির দাম চড়া হওয়াতে আপনাকে এটিকে ক্র্যাক করে ব্যবহার করতে হবে। তাবে চিন্তুার কিছু নেই। কারণ ক্র্যাক সাথেই দেওয়া আছে। তাই এক্ষুনি ডাউনলোড করে ফেলুন নিচের লিঙ্ক হতে। আর বৃদ্ধি করুন আপনার ইন্টারনেট স্পীড। ডাউনলোড লিঙ্ক

 (সফটওয়্যার সাইজ মাএ ২ মেগাবাইটের একটু বেশি)।  ফোল্ডার হিডেন করে নাকে তেল দিয়ে ঘুমান প্রিয় মামা-মামি, খালা-খালু এবং ভাই ও বোনেরা সকলে আমার সালাম নিবেন। আচ্ছালামু আলাইকুম। কারো সাহায্যে ব্যাতীত এই ওয়েব-সাইটে এইটা আমার জীবনের প্রথম পোষ্ট তাই ভুল হবেই । আর আমি আশা করি আপনারা আমাকে ক্ষমা করবেন । আমি বাংলাতে ভাল লিখতে পারি না তবু ও লিখছি কারণ, যদি আমার এই লিখার দ্বারা এক জনের ও উপকার হয় তাহলে আমার লিখাটি স্বার্থক হবে । আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি সফটওয়্যার শেয়ার করব । সফটওয়্যার টির নাম WinMend-Folder-Hidden এবং সফটওয়্যার টি খুব শক্তিশালী।সফটওয়্যার টির কাজ হলো ফোল্ডার এবং ফাইল হাইড করা এবং সফটওয়্যার টি পাসওয়্যার্ড দিয়ে খুলতে হয়। আপনি যদি এক বার ফোল্ডার অথবা ফাইল হাইড করেন তাহলে আর কেউ ফোল্ডার অথবা ফাইল টি খুজে পাবে না , এবং আবার উইন্ডোজ সেট আপ দিলে ও ঐ ফাইল এবং ফোল্ডার গুলো খুজে পাবে না আবার যদি কেউ ২ টি উইন্ডোজ এক সাথে ব্যাবহার করেন তাহলে ও কোন ঝামেলা নেই, কারণ একটি উইন্ডোজে ফোল্ডার এবং ফাইল হাইড করলে অন্য উইন্ডোজে হাইড করা ফোল্ডার এবং ফাইল দেখা যাবে না । এই স

মডেম ছাড়াই মোবাইলের ব্লুটুথ দিয়ে ব্যবহার করুন ইন্টারনেট এবং স্পীড দেখুন মডেমের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি। যদি ডেক্সটপে ব্যবহার করতে চান তবে একটি ব্লুট্রুথ ডিভাইস কিনে নিন। দাম পড়বে ১২০ টাকা থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে। আর ল্যাপটপের জন্য আলাদা ব্লুট্রুথ ডিভাইস কেনার প্রয়োজন নেই। শুধু ব্লুটুথ সফটওয়ার ইনস্টল দিলেই হবে। কিভাবে শুরু করবেনঃ প্রথমে কম্পিউটারে ব্লুটুথ ডিভাইস কানেকশন দিন। ল্যাপটপের ক্ষেত্রে turn on করুন। এরপর মোবাইলের ব্লুটুথ অন করুন। এখন Star>Divice and printers এ যান। Add divice এ ক্লিক করুন। নিচের চিত্র দেখুন চিত্র-১ চিত্র-২ আপনার মোইলের নাম আসবে। select করে next এ ক্লিক করুন। চিত্র-৩ এপর্যায়ে পেয়ারিং কোড আসবে। আপনার মোবাইলে স্ক্রিনে দেখানো কোড লিখুন এবং ok দিন। কোন কোন ক্ষেত্রে অটোমেটিক কোড নিয়ে নেয়। next এ ক্লিক করুন। চিত্র-৪ Close এ ক্লিক করুন। ব্যস! হয়ে গেল কম্পিউটারের সাথে মোবাইলের সংযোগ। এবার ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়ার কাজ। Star>Control Panel এ যান। চিত্র-৫ চিত্র-৬ চিত্র-৭ চিত্র-৮ এ পর্যায়ে Phone number *99# দিন। User Name For Ban

“ঘরে বসেই মোবাইলে টাকা রিচার্জ করুন অনলাইনে” মোবাইল ব্যবহারকারীদের কাছে সবচেয়ে বিরক্তিকর কাজ হলো দোকানে গিয়ে মোবাইলে টাকা রিচার্জ করা। এই বিরক্তিকর কাজ থেকে মুক্তি দিতে আজ আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব www.staritsoft.com      নামক একটি সাইটের সাথে।যারা অনলাইনে রিচার্জ করে থাকে।অন্যান্য সাইটের তুলনায় এখানে আপনি খুব সহজেই ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করে অন লাইনে মোবাইলের জন্য টাকা রিচার্জ করতে পারবেন। এই সাইটটিতে আপনি মোবাইল রিচার্জের পাশাপাশি আপনার কম্পিটারের জন্য এন্টি ভাইরাস ও কিনতে পারবেন। ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করে একবার সাইটটিতে ঘুরে আসতে পারেন।খুব সহজেই আপনি তাদের রিচার্জ পদ্ধতি বূঝতে পারবেন।আসা করি ভালো লাগবে। ফ্রি রেজিষ্ট্রেশনের জ়ন্য এখানে ক্লিক করুন।

মাত্র ৭.৩ মেগাবাইটেই ১০০ মেগাবাইটের সফটওয়্যার যা যেকোন উটিলিটি টুলকে হার মানাবে এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি অত্যাধুনিক সফটওয়্যার। নামঃ Toolwiz care 1.0 ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://www.toolwiz.com/download.php?action=ToolWiz%20Care এতে রয়েছেঃ ডাউনলোড মিটার, গেইম বুস্টার, সিস্টেম ক্লিনার, রেজিস্ট্রী ক্লিনার,পাসওয়ার্ড জেনারেটর, ফাইল আন্ডিলেট সহ আর অনেক ফিচার। এবং ফ্রী। এটি প্রায় সব প্রচলিত উইন্ডোজ ভার্সনের জন্য প্রযোজ্যঃ Microsoft Windows 7 (32-bit and 64-bit) Microsoft Windows Vista (32-bit and 64-bit) Microsoft Windows XP (32-bit and 64-bit) Microsoft Windows 8 (32-bit and 64-bit) হার্ডওয়্যার লাগবেঃ 500 MHz processor or faster processor 512MB of RAM 2GB of hard disk space এই সফটওয়্যারটি আমার দেখা একটি কার্যকরী সফটওয়্যার -এর একটি। আশা করি, সবাই এই সফটওয়্যার থেকে উপকার পাবেন।